চাঁদে 4G Internet সেবা চালু করবে Nokia
চাঁদকে বাসযোগ্য করে তোলার পরিকল্পনা চলছে বহুদিন ধরেই। সেই পরিকল্পনায় ইন্টারনেট পরিষেবা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর এই লক্ষ্য নিয়েই চলতি বছরের শেষের দিকে চাঁদে ফোরজি ইন্টারনেট সেবা বসানোর পরিকল্পনা করছে বিখ্যাত ফিনিশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি নকিয়া।
সম্প্রতি বার্সেলোনায় অনুষ্ঠিত মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে নকিয়ার প্রধান প্রকৌশলী লুইস মায়েস্ত্রো রুইজ দে তেমিনো এই ঘোষণা দেন। চাঁদে 4G ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব হলে তা চাঁদের ওপর গবেষণায় অনেক সাহায্য করবে বলে আশা করছে নকিয়া।
নোকিয়া চাঁদে 4G ইন্টারনেট পরিষেবা দেওয়ার জন্য অ্যান্টেনা পাঠাতে SpaceX-এর তৈরি একটি রকেট ব্যবহার করবে। 4G ইন্টারনেটের জন্য অ্যান্টেনা নোভা-সি নামক একটি লুনার ল্যান্ডারে ইনস্টল করা হবে, যা মার্কিন কোম্পানি ইনটুইটিভ মেশিন দ্বারা তৈরি করা হচ্ছে। এই অ্যান্টেনা দিয়ে চাঁদে সৌরশক্তি চালিত রোভার পাঠানোরও পরিকল্পনা রয়েছে। নকিয়া ইতিমধ্যে পুরো নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি পরীক্ষা করেছে। তারা আশাবাদী যে এই পুরো প্রকল্পটি 2023 সালের মধ্যে শেষ হবে।
সম্প্রতি বার্সেলোনায় অনুষ্ঠিত মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে নকিয়ার প্রধান প্রকৌশলী লুইস মায়েস্ত্রো রুইজ দে তেমিনো এই ঘোষণা দেন। চাঁদে 4G ইন্টারনেট সেবা দেওয়া সম্ভব হলে তা চাঁদের ওপর গবেষণায় অনেক সাহায্য করবে বলে আশা করছে নকিয়া।
নোকিয়া চাঁদে 4G ইন্টারনেট পরিষেবা দেওয়ার জন্য অ্যান্টেনা পাঠাতে SpaceX-এর তৈরি একটি রকেট ব্যবহার করবে। 4G ইন্টারনেটের জন্য অ্যান্টেনা নোভা-সি নামক একটি লুনার ল্যান্ডারে ইনস্টল করা হবে, যা মার্কিন কোম্পানি ইনটুইটিভ মেশিন দ্বারা তৈরি করা হচ্ছে। এই অ্যান্টেনা দিয়ে চাঁদে সৌরশক্তি চালিত রোভার পাঠানোরও পরিকল্পনা রয়েছে। নকিয়া ইতিমধ্যে পুরো নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি পরীক্ষা করেছে। তারা আশাবাদী যে এই পুরো প্রকল্পটি 2023 সালের মধ্যে শেষ হবে।
এই রোভার এবং ল্যান্ডারের মধ্যে একটি LTE সংযোগ দেওয়া হবে যার মাধ্যমে সহজেই চাঁদ সম্পর্কে আরও তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হবে। এই প্রযুক্তিটি এমনভাবে তৈরি করা হচ্ছে যাতে সমস্ত উপাদান সহজেই মহাকাশের প্রতিকূল আবহাওয়া সহ্য করতে পারে। এই সমস্ত প্রযুক্তি চাঁদের দক্ষিণ দিকে শ্যাক্লেটন নামক গর্তে স্থাপন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এই 4G নেটওয়ার্কটি নাসার ভবিষ্যত আর্টেমিস 1 মিশনে ব্যবহার করা হবে। আর্টেমিস 1 মিশনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে আবার চাঁদে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করছে নাসা। এই মিশন সফল হলে, 1972 সালের পর এটি প্রথমবারের মতো হবে যে নাসার মহাকাশচারী আবার চাঁদে হাঁটবেন। এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে, মহাকাশচারীরা সহজেই একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে এবং এমনকি লাইভ ভিডিও স্ট্রিম এবং কল করতে সক্ষম হবে। এই নেটওয়ার্ক স্থাপন করে, নকিয়া প্রমাণ করতে চায় যে এটি ভবিষ্যতের সমস্ত মহাকাশ মিশনের জন্য সহজেই যোগাযোগ প্রযুক্তি তৈরি করতে পারে।
একটি 4G নেটওয়ার্ক স্থাপনের মাধ্যমে নকিয়া মূলত চাঁদের পৃষ্ঠে বরফ নিয়ে নতুন গবেষণায় সাহায্য করবে। সম্প্রতি চাঁদে বরফের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয়েছে যা একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। এই বরফ ব্যবহার করে সহজেই খাদ্য জল, রকেট জ্বালানি বা অক্সিজেন পাওয়া সম্ভব, যা ভবিষ্যতে চাঁদে নভোচারীদের সাহায্য করতে পারে। মূলত, চাঁদে মানুষের বসবাসের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সফল করতে ইন্টারনেট অপরিহার্য। নোকিয়াই সর্বপ্রথম চাঁদের পৃষ্ঠে একটি ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক স্থাপনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল, যা চাঁদের পৃষ্ঠে ভবিষ্যতের সমস্ত মিশনকে সহজতর করতে পারে।
এই 4G নেটওয়ার্কটি নাসার ভবিষ্যত আর্টেমিস 1 মিশনে ব্যবহার করা হবে। আর্টেমিস 1 মিশনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে আবার চাঁদে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা করছে নাসা। এই মিশন সফল হলে, 1972 সালের পর এটি প্রথমবারের মতো হবে যে নাসার মহাকাশচারী আবার চাঁদে হাঁটবেন। এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে, মহাকাশচারীরা সহজেই একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে এবং এমনকি লাইভ ভিডিও স্ট্রিম এবং কল করতে সক্ষম হবে। এই নেটওয়ার্ক স্থাপন করে, নকিয়া প্রমাণ করতে চায় যে এটি ভবিষ্যতের সমস্ত মহাকাশ মিশনের জন্য সহজেই যোগাযোগ প্রযুক্তি তৈরি করতে পারে।
একটি 4G নেটওয়ার্ক স্থাপনের মাধ্যমে নকিয়া মূলত চাঁদের পৃষ্ঠে বরফ নিয়ে নতুন গবেষণায় সাহায্য করবে। সম্প্রতি চাঁদে বরফের অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হয়েছে যা একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। এই বরফ ব্যবহার করে সহজেই খাদ্য জল, রকেট জ্বালানি বা অক্সিজেন পাওয়া সম্ভব, যা ভবিষ্যতে চাঁদে নভোচারীদের সাহায্য করতে পারে। মূলত, চাঁদে মানুষের বসবাসের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সফল করতে ইন্টারনেট অপরিহার্য। নোকিয়াই সর্বপ্রথম চাঁদের পৃষ্ঠে একটি ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক স্থাপনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল, যা চাঁদের পৃষ্ঠে ভবিষ্যতের সমস্ত মিশনকে সহজতর করতে পারে।