বিকাশ পিন লক হয়ে গেলে কি করবো - Bkash pin unlock - anyupay.com

বিকাশ পিন লক হয়ে গেলে কি করবো - Bkash pin unlock

বিকাশ ব্যবহার করেছি সমস্যায় পড়েনি এমন কাউকে পাওয়া মনে হয় দুরূহ ব্যাপার বিকাশ পিন লক হয়ে গেলে কি করবো দুশ্চিন্তা নয় আসুন জানি  

বিকাশ পিন লক হয়ে গেলে কি করবো - Bkash pin unlock


বিকাশ একাউন্টের যেকোনো কাজ সম্পন্ন করার সময় আপনি যদি পর পর তিনবার ভুল পিন টাইপ করে দেন, তাহলে আপনার বিকাশ একাউন্ট সাময়িকভাবে পিন লক হয়ে যাবে মানে বুঝা যায় তিনবার ভুল পিন টাইপ করার পরে বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার একাউন্ট সুরক্ষাকরার জন্য সাময়িক সময়ের জন্য বিকাশ লক করে দেয় অর্থাৎ Bkash Pin Lock আপনার অ্যাকাউন্টে ফেলে দেয়।

তাৎক্ষনিক ভাবে আপনার একাউন্টের যে পিন রয়েছে সেই পিন ব্লক হয়ে যাবে তখন এই পিন রিসেট করতে না পারলে, আপনি অ্যাকাউন্ট থেকে কোন রকমের লেনদেন করতে পারবেন না।এরপর যা হয় আরকি টেনসনে পড়ে গেলেন এখন কি করব কোথায় যাবো কোথায় পিন সেট করব কিভাবে কি ইত্যাদি ইত্যাদি এসব চিন্তা থেকে আমি আপনাদের সহজ সলিউশন দেওয়ার চেষ্টা করব তাহলে ধৈর্য ধরে আপনি আর্টিকেলটা পড়লে সহজে আপনি নিজে নিজের কাজটা করে ফেলতে পারবেন

বিকাশ পিন লক হওয়ার কারণ

বিকাশ পিন লক হওয়ার কারণ হয় শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট কারণে।আপনি কি জানেন সেটি হলো পরপর তিনবার বিকাশ পিন ভুল প্রদান করলে বিকাশ পিন লক হয়ে যায় ।  অ্যাপ বা *২৪৭# ডায়াল করে যেকোনো লেনদেনের সময় আপনি যদি  বিকাশ পিন পরপর তিনবার ভুল প্রদান করলে বিকাশ একাউন্ট লক হয়ে যায়।

আপনাকে জানিয়ে রাখি আপনার বিকাশ পিন ভুলে গেলে বা পরপর তিনবার ভুল পিন প্রদানে বিকাশ একাউন্ট লক হয়ে যায়। বিকাশ পিন ভুলে গেলে এমনটা হতে পারে, আবার ফোন চুরি হয়ে গেলে বা আবার কেউ প্রতারণা করার সুযোগ নিয়ে নিজের নিজের মতো করে স্ক্রিনশট দিয়ে পিন কোড দিয়ে চেষ্টা করলে কেউ আপনার ফোন থেকে টাকা তোলার চেষ্টা করে ভুল পিন প্রদান করতে পারে। তাই বিকাশ পিন লক হয়ে যায়

বিকাশ কোম্পানির চায় আপনি সবসময় নিরাপদে সবকিছু  লেনদেন করেন তাই মূলত বিকাশ একাউন্টে রাখা অর্থের নিরাপত্তা প্রদানে জন্য  বিকাশ পিন তিনবার ভুল  দেওয়ার এর কারনে একাউন্ট লক করে দেওয়া হয় অফিস থেকে ।

আপনি খেয়াল রাখবেন বিকাশ পিন ভুলে গেলে বা  একবার ভুল হলে তখন আবার ভুল পিন প্রদান করা থেকে বিরত থাকুন। পরপর দুইবার পিন ভুল হলে তখনি থেমে যান  এবং বিকাশ পিন রিসেট করুন। অথবা মনে করার চেষ্টা করুন অন্যটা দিয়ে চেষ্টা করার পর যদি না হয়। তখন আপনি চাইলে *২৪৭# ডায়াল করে পিন রিসেট করে নিতে পারেন। আপনার অ্যাক্টিভ বিকাশ একাউন্টের পিন রিসেট করতে *২৪৭# ডায়াল করে ৯ লিখে সেন্ড করুন।

এরপর বিকাশ একাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের সময় যে  জাতীয় আইডি কার্ডটি ব্যবহার করেছেন ব্যবহৃত ফটো আইডি নাম্বার, জন্ম সাল এবং  লেনদেনের প্রকৃতি  যেমন রিসিভ মানি অথবা সেন্ড মানি করেছেন লেনদেনের ধরন সিলেক্ট করে তার পরিমান লিখুন। যদি কোনো সেন্ড মানি  লেনদেন না করে থাকেন তাহলে ৭ লিখে সেন্ড করুন। আপনার তথ্যগুলো সঠিক থাকলে মেসেজের মাধ্যমে একটি Temporary বা অস্থায়ী পিন পাবেন।

Temporary পিন পাবার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আপনাকে পিন রিসেট করে নিতে হবে। *২৪৭# ডায়াল করে অথবা বিকাশ অ্যাপ থেকে পিন সেট করে নিন। এক্ষেত্রে, এলোমেলো ৫ সংখ্যার পিন সেট করতে হবে যা সর্বশেষ ৩ বার ব্যবহৃত হয়নি  আরো মনে রাখবেন এবং “0” দিয়ে শুরু  করবেন না ।

বিকাশ পিন আনলক করার নিয়ম

এখন আসুন জেনে নিই কিভাবে বিকাশ পিন লক করা থাকলে তা আনলক করবেন। বিকাশ পিন লক আনলক করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে লক করা বিকাশ অ্যাকাউন্টটি খুব সহজেই আনলক করা যেতে পারে।

একবার বিকাশ অ্যাকাউন্ট লক হয়ে গেলে, পিনটি একাধিক উপায়ে আনলক করা যেতে পারে। 
  • প্রথমে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার নম্বরে কল করুন। নম্বরে কল করার পরে, বিকাশ গ্রাহক এজেন্টের সাথে সংযোগ করুন এবং আপনার বিকাশ পিন লক হওয়ার বিষয়ে জানান

  • বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের অফিসে গিয়ে তাদেরকে  সমস্যার কথা বললে তারা আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য দেখে দেখে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনার Bkash pin unlock  করে দিবে

বিকাশ পিন লক হলে করণীয়


আগেই জানিয়েছি বিকাশ অ্যাপে বা বিকাশ একাউন্টের কোনো কাজের ক্ষেত্রে পরপর তিনবার ভুল পিন টাইপ করলে বিকাশ একাউন্ট লক হয়ে যায়।  সেটাই  বিকাশ পিন লক ও বলা হয়। অর্থাৎ আপনি বিকাশ একাউন্টে কোনো কিছু করার সময় পিন  কোড দিতে হলে পর পর তিনবার পিন কোড দেওয়া  ভুল করলে সাময়িকভাবে একাউন্ট লক হয়ে যায়। মূলত বিকাশ একাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে এমন ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বিকাশ থেকে ।

বিকাশ একাউন্ট লক হয়ে গেলে বিকাশের কোনো ফিচার ব্যবহার করা যায়না বিকাশে এমন অনেক বিষয় রয়েছে যা আমরা নিত্য নতুন ব্যবহার করে থাকি যেমন কাউকে টাকা পাঠানো মোবাইল রিচার্জ ইউটিলিটি বিল টেলিফোন বিল। আকাশ পেমেন্ট ইত্যাদি অনেক পেমেন্ট করে থাকেন অথবা বিভিন্ন ফিচার গুলো ব্যবহার করে থাকি। তাই বিকাশ লক হয়ে গেলে তা আর ব্যবহার করতে পারি না। আবার বিকাশের সুবিধা গুলো  বা ফিচার ব্যবহার করতে হলে বিকাশ একাউন্ট আনলক করতে হবে। বিকাশ পিন লক হয়ে গেলে আনলক করে তবেই কোনো লেনদেন করা যাবে।

বিকাশ একাউন্টে কোনো লেনদেনের ক্ষেত্রে পিন প্রদানে পরপর তিনবার ভুল হলেও  বিকাশ লক হয়ে যায়, যা আনলক না করা পর্যন্ত স্বাভাবিক নিয়মে বিকাশ ব্যবহার করা যায়না। এমন ভুলে যে কারো বিকাশ একাউন্ট লক হয়ে যেতে পারে। তাই বিকাশ পিন লক হলে করণীয় সম্পর্কে জেনে নিন। এই পোস্টে তা  জানবেন bKash PIN lock হলে করণীয়, কিভাবে বিকাশ পিন লক হলে বিকাশ পিন আনলক করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

বিকাশ পিন লক হওয়ার কারণ

বিকাশ পিন শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট কারণে লক করা হয় তা হল বিকাশে পরপর তিনবার ভুল পিন প্রবেশ করানো। আপনি আবার অ্যাপ ব্যবহার করে ভুল পিন লিখলেও এটি ঘটবে। আবার *247# ডায়াল করলে এবং যেকোনো লেনদেনের সময় পরপর তিনবার ভুল বিকাশ পিন লিখলে বিকাশ অ্যাকাউন্ট লক হয়ে যাবে।


আপনি যদি আপনার বিকাশ পিন ভুলে যান বা পরপর তিনবার ভুল পিন লিখেন তাহলে বিকাশ অ্যাকাউন্ট লক হয়ে যাবে। এটি ঘটতে পারে যদি আপনি ডেভেলপমেন্ট পিন ভুলে যান, আবার যদি ফোনটি চুরি হয়ে যায় বা অসাধু কেউ আপনার ফোন থেকে টাকা তোলার চেষ্টা করে এবং ভুল পিন প্রদান করে। আপনাদের বলে রাখা ভালো যে মূলত বিকাশ একাউন্টে রাখা টাকা সুরক্ষিত করার জন্য বিকাশ পিন তিনবার ভুল লিখলে একাউন্টটি লক হয়ে যাবে।


আপনি যদি ভুলবশত ডেভেলপমেন্ট পিন ভুলে যান বা দুবার ভুল হয়ে যান তাহলে ভুল পিন পুনরায় প্রবেশ করা এড়িয়ে চলুন। পিনটি পরপর দুবার ভুল হলে, অবিলম্বে বন্ধ করুন এবং ডেভেলপমেন্ট পিন রিসেট করুন। বা মনে করার চেষ্টা করুন। আপনি চাইলে *247# ডায়াল করে পিন রিসেট করতে পারেন। আপনার সক্রিয় বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন রিসেট করতে *247# ডায়াল করুন এবং 9 নম্বরে পাঠান।

Bkash pin unlock করার নিয়ম 


এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে বিকাশ পিন লক হলে (Bkash pin unlock)  আনলক করবেন। বিকাশ পিন লক হয়ে গেলে আনলক করতে নিম্নোক্ত উপায় অনুসরণ করে খুব সহজে লক হয়ে যাওয়া বিকাশ একাউন্ট আনলক করা যাবে।


বিকাশ একাউন্ট লক হয়ে গেলে মূলত আপনি তিনটি উপায়ে  আনলক করতে পারেন

  1. অ্যাপের মাধ্যমে Bkash pin unlock
  2. কোড ডায়াল এর মাধ্যমে Bkash pin unlock
  3. বিকাশ কাস্টমার কেয়ার নাম্বারে কল দিয়ে Bkash pin unlock

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে আনলক  Bkash pin unlock কিভাবে করবেন

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে কিভাবে পিন রিসেট করা যায় এ সম্পর্কে বলতে গেলে অপশন দেয়া আছে কিন্তু আপাতত কোনো কাজ করতেছে না ভবিষ্যতে কোনো একসময় তাদের সিস্টেম আপগ্রেড করলে সেটি করতে পারে তবে আমি আপনাদের নিয়মটা দেখিয়ে দিচ্ছি কোন একসময় আপডেট হয়ে গেলে Bkash pin unlock তা ব্যবহার করতে পারবেন 

প্রথমে আপনার মোবাইলের নেট কানেকশন দিয়ে দিন ওয়াইফাই অথবা মোবাইল ডাটা ব্যবহার করতে পারেন তারপর অ্যাপ টি ওপেন করুন এবং নিচের ছবির মত একটি অপশন পাবেন ফরগেট পিন 
সেখানে প্রেস করুন 

অ্যাপের মাধ্যমে Bkash pin unlock


তারপর নিচের  ইমেজ এর মত একটি পপ-আপ উইন্ডো আসবে সেখানে আপনি রিসেট পিন অপশন এ প্রেস করবেন  নিয়মমাফিক একটি কোড মোবাইলে মেসেজের অতিথি আকারে চলে যাওয়ার কথা ছিল  কিন্তু এখন পর্যন্ত তা উন্নয়ন করা হয়নি বলে কাজ হচ্ছেনা ভবিষ্যতে হলে আপনারা সেভাবে কাজ গুলো করে  ফেলব 

অ্যাপের মাধ্যমে বিকাশ পিন আনলক

কোড ডায়াল এর মাধ্যমে Bkash pin unlock

 আপনি চাইলে *২৪৭# ডায়াল করে পিন রিসেট করে নিতে পারেন। শেক্ষেত্রে আপনার অ্যাক্টিভ বিকাশ একাউন্টের পিন রিসেট করতে *২৪৭# ডায়াল করে ৯ লিখে সেন্ড করুন।পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করুন

বিকাশ কাস্টমার কেয়ার নাম্বারে কল দিয়ে Bkash pin unlock করার নিয়ম 

প্রথমে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার নম্বরে কল করুন বিকাশ কাস্টমার কেয়ার কল নম্বর হল 16247। নম্বরে কল করার পরে, বিকাশ গ্রাহক এজেন্টের সাথে সংযোগ করুন এবং আপনার বিকাশ পিন লক হওয়ার বিষয়ে জানান। যে নম্বর দিয়ে আপনি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলেছেন সেই নম্বরে আপনাকে কল করতে হবে, অন্যথায় এটি গ্রহণ করা হবে না, যে ফোন নম্বরে বিকাশ অ্যাকাউন্টটি লক করা আছে, আপনাকে সেই নম্বর থেকে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে কল করতে হবে। বিকাশ কাস্টমার কেয়ার এজেন্টকে জানানোর পরে, আপনি যে জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন তার বিশদ জিজ্ঞাসা করবে। আপনার সমস্যাটি উল্লেখ করুন এবং প্রয়োজনীয় অনুসন্ধানের পরে তারা আপনার অ্যাকাউন্টটি ঠিক করবে।

আপনি যদি প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে পারেন, তাহলে পিনটি আনলক করা হবে। আপনার সর্বশেষ লেনদেন, অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ইত্যাদি বিকাশ অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা রক্ষা করতে বলা হবে। আপনি সঠিকভাবে জিজ্ঞাসা করা তথ্য প্রদান করলে, আপনি বিকাশ অফিস থেকে Bkash pin unlock করে দিবে। 

বিকাশ পিন লক খোলার উপায়

  1. বিকাশ হেল্প লাইন নাম্বার 16247 কল করার মাধ্যমে
  2. আপনি ম্যানুয়ালি করে ফেলতে পারেন সেটা *২৪৭# ডায়াল এর মাধ্যমে

এনি উপায় থাকতে আপনার টেনশনের কোন কারণ নেই আসুন আমরা দুইভাবে  সমাধান করে ফেলি

  • আপনি 16247 এখানে কল করে আপনি হেল্পলাইনে তাদের সঙ্গে কথা বলে বলে সমস্যা সমাধান করে নিতে পারেন সেক্ষেত্রে লাগবে 
  • আপনার ভোটার আইডি কার্ড অর্থাৎ যে কার্ড দিয়ে আপনি একাউন্ট খুলে ফেলেছিলেন
  • তিন মাসের মধ্যে কোন প্রকার লেনদেন করেছেন কিনা সেতা মনে রাখতে হবে 
আপনার একাউন্টে সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আপনাকে তারা কিছু প্রশ্ন করবে। যেমন
  • আপনার বাবা মা এর নাম
  • আপনার বিকাশে বরতমানে কত টাকা আছে
  • সর্বশেষ আপনি কত টাকা লেনদেন করেছেন
  • আপনার সর্বশেষ লেনদেন টি কি ছিল মোবাইল রিচার্জ Send মানি না Cash Out

সবকিছু ঠিকঠাক উত্তর দিলে  আপনি যা করবেন

  • আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *247#  এটি বিকাশ এর ডায়াল কোড। 
  • এর পর আপনাকে নতুন পিন দিতে বলবে 
  • আপনি নতুন পিন দিবেন । Send বাটনে click করুন
  • আপনাকে পিন টি confirm করতে বলবে । তো পুনরায় আপনার নতুন পিন টি দিন । আপনার লক হওয়া পিন রিসেট হয়ে গেল ।
Ok . আপনার কাজ শেষ ।

Tips কখনই মিথ্যে বলবেন না । মনে না থাকলে মনে নেই সেটা বলুন ।

বিকাশের Student একাউন্ট পিন লক হয়ে গেলে করনীয়

বিকাশের Student একাউন্ট লক হলে আপনার পিন রিসেট করার নিয়মে সামান্য পার্থক্য রয়েছে। আপনি যদি একজন ছাত্র হন তবে আপনার NID অর্থাৎ জাতীয় পরিচয়পত্র বা স্মার্ট কার্ড নেই (স্কুল ছাত্রের ক্ষেত্রে)। উপরে বলা আছে NID লাগবে। যদি তাই হয়, এখন আমার কি করা উচিত?

চিন্তা করার দরকার নেই, বিকাশ আপনার জন্য ব্যবস্থা করেছে। এখানে আপনার স্কুল আইডি নম্বর প্রয়োজন। অর্থাৎ আপনার স্কুল থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলা হলে একটি আইডি নম্বর দেওয়া হয় যাকে স্টুডেন্ট আইডি বলা হয় বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে অফিস গেলে আপনার Student ID  নিয়ে গেলে তারা পর্যালোচনা করে আপনার আনলক করে দেবে

তাহলে আপনি Student ID কোথায় পাবেন চলুন দেখি

Student ID আপনি আপনার School এ পাবেন ।এর জন্য আপনি আপনার School এর Teacher (যিনি এই দায়িত্তে আছেন )এর সাথে কথা বলুন বা আপনার ক্লাস Teacher এর সাথে কথা বলুন । আর বাকি নিয়ম উপরে দেয়া নিয়ম এর মতই ।
অর্থ্যাৎ NID এর পরিবর্তে আপনার Student ID টা লাগবে । বাকি নিয়ম একই ।

আপনার দেয়া তথ্য সঠিক হলে তারা আপনাকে আপনার লক হওয়া পিন রিসেট করতে বলবে ।

রিলেটেড পোস্ট ঃ

বিকাশ পিন রিসেটের করার পর অফিস কর্তৃক নতুন নির্দেশাবলী

  1. পিন নম্বর অবশ্যই 5 সংখ্যার হতে হবে
  2. পিন নম্বর দেওয়ার সময় শুধুমাত্র নম্বর ব্যবহার করতে হবে
  3. নতুন পিন নম্বর সেট করতে শেষ তিনটি ব্যবহৃত পিনের কোনোটিই ব্যবহার করা যাবে না
  4. পরপর তিনবার ভুল পিন লিখলে, পিনটি লক হয়ে যাবে
  5. পিন নম্বরের প্রথম সংখ্যা শূন্য (0) হতে পারে না।
  6. আট (8) ঘণ্টার মধ্যে দুবার পিন পরিবর্তন করা যাবে না
  7. পরপর এবং একই অঙ্কের সংখ্যাগুলি পিন নম্বর হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না; যেমন 11122, 21122, 12355, 23466, 98766, 86654, 54422 ইত্যাদি।
  8. ধাপ 1: SMS এর মাধ্যমে অস্থায়ী পিন পাওয়ার পরে আবার *247# ডায়াল করে নতুন পিন সেট করুন
  9. ধাপ 2: আপনি এসএমএসের মাধ্যমে অস্থায়ী পিন পাওয়ার পরে বিকাশ অ্যাপ থেকে নতুন পিন সেট করতে পারেন

রিলেটেড পোস্টঃ

কীভাবে *247# ডায়াল করে বর্তমান পিন পরিবর্তন করবেন

আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টকে আরও সুরক্ষিত করতে, একটি নোটবুকে 5-সংখ্যার পিন নম্বরটি লিখুন। পিন নম্বর পরিবর্তন করতে *247# ডায়াল করুন এবং নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন

  1. 8 লিখে My bKash সিলেক্ট করুন
  2. 3 টাইপ করে মোবাইল মেনু পিন পরিবর্তন নির্বাচন করুন
  3. আপনার বর্তমান পিন নম্বর 21122 লিখুন
  4. 5 সংখ্যার একটি নতুন PIN নম্বর 11122 লিখুন৷
  5. নতুন PIN 11122 নম্বর দিয়ে আবার নিশ্চিত করুন
  6. আপনি আপনার মোবাইলে একটি কনফার্মেশন কোড পাবেন 

পিন (PIN) নাম্বার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন

  1. পিন নম্বরটি 11221-এর মতো 5 সংখ্যার হতে হবে
  2. পিন নম্বর দেওয়ার সময় শুধুমাত্র নম্বর ব্যবহার করতে হবে
  3. নতুন পিন নম্বর সেট করতে শেষ তিনটি ব্যবহৃত পিনের কোনোটিই ব্যবহার করা যাবে না
  4. এক ঘণ্টার মধ্যে তিনবার ভুল পিন দিলে, পিনটি লক হয়ে যাবে
  5. পিন নম্বরের প্রথম সংখ্যা শূন্য (0) 1230 হতে পারে না
  6. আট (8) ঘণ্টার মধ্যে দুবার পিন পরিবর্তন করা যাবে না
  7. পরপর এবং একই অঙ্কের সংখ্যাগুলি পিন নম্বর হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না; যেমন 11111, 22222, 12345, 23456, 98765, 87654, 54321 ইত্যাদি।
সাবধানতাঃ

সতর্কতার সাথে উল্লেখ্য যে কল সেন্টারে কল করে যেকোনো সার্ভিস পেতে হলে সঠিক তথ্য দিতে হবে। আপনি ভুল তথ্য দিলে, তারা আপনার পিন ঠিক নাও করতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনাকে কাস্টমার সেন্টারে যেতে হবে। যা অনেকের জন্যই কষ্টকর, বিশেষ করে যারা গ্রামে থাকেন। কারণ বিকাশের কাস্টমার সেন্টারে গুলো বেশির ভাগই শহরের দিকে। তাই সঠিক তথ্য দেওয়ার আগে সতর্ক হোন
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url